চার ধাপের মধ্যে আজ প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে।
বড় দুই দলের বিপরীতমুখী এমন অবস্থানের মধ্যে ভোটারদের নিরাপত্তায় এসব উপজেলায় পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আনসার ও কোস্ট গার্ডের প্রায় দুই লাখ ৬০ হাজার সদস্য মাঠে রয়েছেন। সাধারণ ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৭ জন এবং ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮-১৯ জন মোতায়েন থাকবেন। আগের নির্বাচনগুলোর তুলনায় এবার ভোটকেন্দ্রে অস্ত্রধারী পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
ভোটগ্রহণ উপলক্ষ্যে নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার কেন্দ্রে কেন্দ্রে নির্বাচনি সরঞ্জাম পাঠিয়েছে। ভোটগ্রহণ উপলক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলোতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। যানবাহন চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
নির্বাচনি এলাকায় পুলিশ, বিজিবি, র্যাব ও কোস্ট গার্ডের মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স টহল দিচ্ছে। প্রার্থীরা তাদের পোস্টার সাঁটানোসহ শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিয়েছেন। পার্বত্য, দুর্গম ও চরাঞ্চল বিবেচনায় ২১ জেলার ৩৮টি উপজেলায় গতকাল ব্যালট পেপার পাঠানো হয়েছে। যে ২২টি উপজেলায় ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হবে, সেগুলোও কেন্দ্রে পৌঁছেছে। বাকি ৭৯টি উপজেলায় আজ ভোরে ব্যালট পেপার পৌঁছবে। এ নির্বাচনে ৫৭০ জন চেয়ারম্যান, ৬২৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ৪৪০ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সবমিলিয়ে প্রার্থীর সংখ্যা ১৬৩৫ জন।